সমস্ত দিন হৃৎপিণ্ডের দ্বিগুণ স্পন্দনকে কোনমতে সয়ে, ক্লান্ত-অবসন্ন যুবক তার তেল-চিটচিটে বালিশে মাথা দিয়ে নিদ্রা যায়, বিভোর!
আজও সে বলতে পারে নি, বলতে পারে না, এবং পারবে না। তার তপ্ত নোনা অশ্রু তক্তপোষেই শুকোবে, তার বড্ড ভারী ক্ষোভের পাতাগুলো অদেখা রয়ে যাবে, তার অভিযোগের বাক্সের চাবি আর খুঁজে পাওয়া যাবে না, নীরব যুবকের অসীম ক্রোধ বিদ্রূপহাস্যে মলিন হবে, থিতিয়ে আসবে, জিজ্ঞাসিত হবে না। গুমরে যাওয়া যুবক রোজ রাতে অসহ্য বেদনা-ক্ষোভ-ক্রোধের কশাঘাতে জর্জরিত হয়ে নিদ্রা যাবার ভান করবে, বার্ধক্য-জরা-মৃত্যু দোরগোড়ায় এসে দাঁড়ালেও প্রকাশের ফুরসৎ তার মিলবে না, ছটফট করে সে স্পন্দিত ক্ষোভকে লুকোবার প্রয়াস চালিয়ে যাবে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।